
কিছুদিন আগেই সুন্দর পৃথিবীর জন্য সমান তালে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্নে বিভোর ছিল বিশ্বের সমগ্র জাতি। পথিমধ্যে হঠাৎ করেই এ যেন থমকে যাওয়া। প্রতিবন্ধকতার নাম ফুসফুসের রোগ কোভিড-১৯।
করোনাভাইরাস সৃষ্ট এ মহামারির কারণে বিশ্ব মুখোমুখি হয়েছে অভাবনীয় এক সংকটের। এথাবা থেকে রেহাই পেলনা পিরোজপুরের ইন্দুরকানী উপজেলাও।
ইন্দুরকানীতে করোনা উপসর্গ নিয়ে পল্লী চিকিৎসক নির্মল দাসের মৃত্যুর পর এবার তার আপন ভাই সুনীল দাস মারা গিয়েছেন।
১৬ জুন মঙ্গলবার রাতে পিরোজপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালের আইসোলেসনে নেয়ার পর তাঁর মৃত্যু হয়।তাদের পরিবারের কয়েকজন সদস্য জ্বরকাশি নিয়ে অসুস্থ রয়েছেন ।
সুনীল দাসের ছোট ভাই নির্মল দাস পাঁচ দিন আগে করোনার উপসর্গ নিয়ে মৃত্যু বরন করেন। পাঁচ দিনের ব্যাবধানে মারা গেল বড় ভাই সুনীল দাস। দুই ভাই ইন্দুরকানী বাজারের পল্লী চিকিৎসক ছিলেন।
ছোট ভাই নির্মল দাসের মৃত্যুর পরে পরিবারের সকল সদস্য করোনা পরিক্ষার জন্য ইন্দুরকানী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নমুনা দিয়ে এসেছিল।
কিন্তু রিপোর্ট আসার আগেই বড় ভাই মারা গেল।
আরও সংবাদ
ইন্দুরকানীতে বেগুন চাষের উজ্জল দৃষ্টান্ত দেখালেন জিল্লুর রহমান শান্তি জোমাদ্দার
প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে ইন্দুরকানীতে প্রতিবন্ধীদের মাঝে হুইল চেয়ার বিতরণ
ইন্দুরকানীতে ফেরত গেল বিশেষ উন্নয়ন প্রকল্পের ১৭ লক্ষ টাকা